প্রতিদিন এক টেবিল চামচ পিনাট বাটার যথেষ্ট। তাতেই শরীর পেয়ে যাচ্ছে প্রয়োজনীয় পুষ্টির বিরাট বহর, যেমন ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ভিটামিন বি-সিক্স, ভিটামিন-ই, ফসফরাস, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, নীয়াসিন। পিনাট বাটারে থাকে প্রোটিনের সমারোহ, এতে সল্যুবল ও নন-সল্যুবল উভয় ফাইবার থাকে। সল্যুবল ফাইবার ব্লাডের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে, এলডিএল কোলেষ্টেরল কমায়। এটা নিরবিচ্চিন্নভাবে হার্ট, ডায়াবেটিক ও ডাইজেশনে উপকার সাধন করে।
পিনাট বাটার রুটির সঙ্গে দারুণ, খালি খেতেও অত্যন্ত ভালো। বিশেষতঃ হালকা ক্ষিদেয় পিনাট বাটারের কথা মনে করাই সবচেয়ে ভালো। আজকাল অধিকাংশ মায়েরাই এসব তথ্য জানেন, তাই তো ফিউচার নেশন বিল্ডার সন্তানের জন্য নিয়মিতই কিনে আনেন। পিনাট বাটার মানেই মিনারেল রিচ ফুড, এর মহামুল্যবান নিউট্রিয়েন্টস ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ হাড় মজবুত করে রাখে, তাই বয়স কালেও পিনাট বাটার সঙ্গী হয়েই থাকে। সবিশেষ কথা একটাই, আপনি সুস্থ সবল প্রাণবন্ত থাকতে চান, নির্দিধায় কমবেশি একটু হলেও পিনাট বাটার খান। বয়স্কদের জন্য তেল ও চিনি মেশানো পিনাট বাটার এভয়েড করাই ভালো। আমরা কিমচি বাড়ি, ন্যাচারাল সুগার ফ্রী পিনাট বাটার করি। পিনাট বাটারের শেলফ লাইফ যথেষ্টই ভালো। তবে দেড় মাসের বেশি রাখতে হলে ফ্রিজে রাখাই ভালো।