টোফু মানেই সয়া পনির, এটা সয়া-দুধের তৈরী পণির।
এটা প্লান্ট বেইজড প্রোটিন ও মিনারেলস এর সমাহার, তাই বিশ্বনন্দিত স্বাস্থ্যকর খাবার এই টোফু।
টোফু লৌ ক্যালরী, তাই ওজন কমাতে কাজ করে।
টোফু গরুর দুধের পণিরের চেয়ে অনেক বেশি নিউট্রিয়েন্টস সমৃদ্ধ, আবার সহজপাচ্য,
ফলে সহজেই শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে শক্তিমান হয়ে উঠতে টোফুর বিকল্প হয় না।
সুস্থতার প্রয়োজনে খাবারে কার্ব কমিয়ে প্রোটিন বাড়াতেই হয়, কাজটা সহজ করে দেয় টোফু।
আপনি তিন বেলাই টোফু খেতে পারবেন, এটা মাইল্ড স্বাদের বলে তৃপ্তি হারাবে কখনোই।
আমরা বাছাই করা সয়াবিন বীজ ব্যবহার করে প্রথমে করি সয়া দুধ, এরপর সয়াদুধ থেকে তৈরি করি টোফু।
টোফু কাঁচা খাওয়া যায়, সালাদের সাথে খাওয়া যায়, মাছ-মাংসের সাথে তরকারী হিসেবেও রান্না করা হয়, মসলা পেষ্ট দিয়ে মেরিনেড করে হালকা আঁচে ফ্রাই করা সোনালী টোফু বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় স্ন্যাকস।
টোফু আপনার পরিবারে খাবার তালিকায় আভিজাত্য পৌছে দেয়।
টোফু মাল্টি-মিনারেলস এর অনবদ্য সাপ্লাই চেইন। টোফু শরীরে বয়ে আনে নয় প্রকারের এমাইনো এসিডের সবগুলোই, আর তাই টোফূকে বলা হয় কমপ্লিট প্রোটিনের সৌর্স বলে।
আপনি নিয়মিত টোফু খাচ্ছেন মানেই শরীরের জন্য নিশ্চিত করেছেন অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিনস ও এসেনশিয়াল মিনারেলস।
বয়ষ্কদের অবধারিতভাবে নিয়মিত চাই ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ফোলেট।
আর সবগুলোর থাকছে টফুতে।
ফলে শক্তপোক্ত থাকছে হাড়, কর্মক্ষম ও প্রাণচঞ্চল থাকছে আপনার শরীর, শক্তিমান থাকছেন আপনিও।
টোফুর আইসোফ্লাভেন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়।
কোলেষ্টেরল ফ্রী টোফু হৃদপিন্ড শক্তিমান রাখতে বিশ্বস্ত বিশ্বময়।
টোফু ল্যাকটোজ ফ্রী, টোফু অত্যন্ত সহজপাচ্য তাই আপনি থাকছেন কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত।
টোফু অনেক উপকারী অত্যন্ত মজার খাবার—
তাই সুস্থতা সৌন্দর্যে চাই টোফু বারংবার।
টোফু মানেই সয়া পনির, এটা সয়া-দুধের তৈরী পণির।
এটা প্লান্ট বেইজড প্রোটিন ও মিনারেলস এর সমাহার, তাই বিশ্বনন্দিত স্বাস্থ্যকর খাবার এই টোফু।
টোফু লৌ ক্যালরী, তাই ওজন কমাতে কাজ করে।
টোফু গরুর দুধের পণিরের চেয়ে অনেক বেশি নিউট্রিয়েন্টস সমৃদ্ধ, আবার সহজপাচ্য,
ফলে সহজেই শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে শক্তিমান হয়ে উঠতে টোফুর বিকল্প হয় না।
সুস্থতার প্রয়োজনে খাবারে কার্ব কমিয়ে প্রোটিন বাড়াতেই হয়, কাজটা সহজ করে দেয় টোফু।
আপনি তিন বেলাই টোফু খেতে পারবেন, এটা মাইল্ড স্বাদের বলে তৃপ্তি হারাবে কখনোই।
আমরা বাছাই করা সয়াবিন বীজ ব্যবহার করে প্রথমে করি সয়া দুধ, এরপর সয়াদুধ থেকে তৈরি করি টোফু।
টোফু কাঁচা খাওয়া যায়, সালাদের সাথে খাওয়া যায়, মাছ-মাংসের সাথে তরকারী হিসেবেও রান্না করা হয়, মসলা পেষ্ট দিয়ে মেরিনেড করে হালকা আঁচে ফ্রাই করা সোনালী টোফু বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় স্ন্যাকস।
টোফু আপনার পরিবারে খাবার তালিকায় আভিজাত্য পৌছে দেয়।
টোফু মাল্টি-মিনারেলস এর অনবদ্য সাপ্লাই চেইন। টোফু শরীরে বয়ে আনে নয় প্রকারের এমাইনো এসিডের সবগুলোই, আর তাই টোফূকে বলা হয় কমপ্লিট প্রোটিনের সৌর্স বলে।
আপনি নিয়মিত টোফু খাচ্ছেন মানেই শরীরের জন্য নিশ্চিত করেছেন অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিনস ও এসেনশিয়াল মিনারেলস।
বয়ষ্কদের অবধারিতভাবে নিয়মিত চাই ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ফোলেট।
আর সবগুলোর থাকছে টফুতে।
ফলে শক্তপোক্ত থাকছে হাড়, কর্মক্ষম ও প্রাণচঞ্চল থাকছে আপনার শরীর, শক্তিমান থাকছেন আপনিও।
টোফুর আইসোফ্লাভেন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়।
কোলেষ্টেরল ফ্রী টোফু হৃদপিন্ড শক্তিমান রাখতে বিশ্বস্ত বিশ্বময়।
টোফু ল্যাকটোজ ফ্রী, টোফু অত্যন্ত সহজপাচ্য তাই আপনি থাকছেন কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত।
টোফু অনেক উপকারী অত্যন্ত মজার খাবার—
তাই সুস্থতা সৌন্দর্যে চাই টোফু বারংবার।
আপনি ঘরে বসে উন্নত মানের ক্যাফির বানাতে পারেন নিজেই। সহযোগী হবে ক্যাফির বীজ। হোম মেইড ক্যাফির বীজ। আমেরিকার তৈরি স্টার্টার কালচার ব্যবহার দিয়ে কালচার কওরে তৈরি হয় ক্যাফির বীজ। লিকুইড ফর্ম, ঘনত্বে দুধ ও দইয়ের মাঝামাঝি, ভেতরে কিছু গ্রেইন থাকবে। এটা ক্যাফির তৈরিতে কাজ করবে সহজে ও স্বল্পতম সময়ে। আমাদের পেইজে ক্যাফির ও ক্যাফির বীজ আলাদা করে ভিডিওতে দেখানো হয়েছে, দেখে নিবেন প্লিজ।
বীজ দিয়ে ক্যাফির তৈরীর কাজটা অত্যন্ত সহজ। ক্যাফির ও হয় বিশ্ব মানের। প্রথমে ফুটন্ত গরুর দুধ গ্লাসে ঢেলে নিন, তাপমাত্রা কমে ৪৫ ডিগ্রীতে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ওই দুধে এক টেবিল চামচ ক্যাফির বীজ দিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে দিন। এবার গ্লাসটা ঢেকে রাখুন ৬-৮ ঘন্টা। এরপর সেটা ফ্রীজে নিয়ে রাখুন আরো দুই ঘন্টা। ব্যাস। এরপর গ্লাসে আপনি যেটা পাবেন সেটাই বিশ্বমানের মিল্ক ক্যাফির। আপনার বানানো ক্যাফির দিয়ে আরো একবার ক্যাফির হবে, তবে এর পরের ধাপে হবে টক দই।
এটা ক্যাফির বীজ, এটা ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রেড ক্যাফির গ্রেইন নয়। এটা খাবার জন্যও নয়, শুধু ক্যাফির তৈরিতেই এটা ব্যবহৃত হয়। পাত্রের লিকুইড ও গ্রেইন সমভাবেই কাজ করবে তাই আলাদা করার দরকার নেই। ৩০০ গ্রাম ক্যাফির বীজ দিয়ে ৬ লিটার ক্যাফির করা যাবে। প্রতিবার একটু একটু করে অথবা ছয় লিটার একবারেও করতে পারবেন।
ক্যাফির জিনিশটা আসলে কি! ক্যাফির মানেই ফার্মেন্টেড ও প্রোবায়োটিক মিল্ক। এটাকে কালচার্ড মিল্ক ও বলে। আপনি যে কারণে টক দই খাচ্ছেন, সে কাজটাই যথার্থ করে দিচ্ছে ক্যাফির। ক্যাফিরে দইয়ের চেয়ে বহুগুনে ও অতি উচ্চমানের অনেকগুলো প্রোবায়োটিক থাকে। এটার স্বাদ অনেকটাই গ্রিক ইয়োগার্টের মত, তবে টকটা হয় হালকা। ক্যাফির ড্রিংক অত্যন্ত মজার। গাটের স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্যাফির বিশ্বব্যাপী বিশ্বস্ত। ক্যাফিরে ল্যাকটোজ ভেঙ্গে যায় বলে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্টস লোকেরাও ক্যাফির খায়।
ক্যাফির ওজন কমায়, গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে, আইবিএস এও দারুণ উপকারী হয়। ইন্টারনেট বা চ্যাট জিপিটিতে health benefit of kefir লিখে সার্চ দিলে এর উপকারিতার বিস্তারিত তথ্য জানা যায়। আমাদের কাছে ক্যাফির বীজ ও খাবার উপযোগী রেডি-ক্যাফির – দুটোই পাবেন। খাঁটি গরুর র’দুধ দিয়েই ক্যাফির সবচেয়ে ভালো হবে। নরমাল ফ্রীজে রেখে দিলেই ক্যাফির ভালো থাকে ২৫ দিন।
সারা বিশ্বেই এমন জনশ্রুতি আছে যে, নাপা ক্যাবেজের জন্মটাই হয়েছে কিমচি হবার জন্য। এর কারণ নাপা ক্যাবেজ থেকে কিমচি হচ্ছে মানেই সেটা পৌছে যাচ্ছে কিমচি জগতে সর্বোচ্চ জায়গায়, স্বাদ ও উপকারীতার কারণে কাষ্টমার সন্তষ্টির সর্বোচ্চতায়। নাপা ক্যাবেজ ফার্মেন্টেশনের পরেও নিজস্ব টেম্পার ধরে রাখে, তাই কিমচি থেতিয়ে যায় না, চিবানোর সময় ঝাল-টক স্বাদের সাথে মচমচে শব্দটা উৎসবের বাজনা বাজায় অনুভব জুড়েই।
কিমচি আপনার দৃষ্টিতে নতুন হতে পারে, তবে শরীরের নিকট চিরন্তন পরিচিত একটি খাদ্য। কারণ এতে আছে ল্যাকটোবাসিলাস, লিওকনস্টক, ওয়েসেলার মত অতি প্রয়োজনীয় প্রোবায়োটিকস। পেটের খাদ্য পরিপাক করে সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য শরী্র ওগুলো চাইবেই। এ ছাড়াও অব্যাহতভাবে আরো চাইবে ভিটামিন এ বি সি কে, মিনারেলস ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম, এন্টিওক্সিডেন্টস, ফাইবার ও বিবিধ বায়োএকটিভ কম্পাউন্ডস। একযোগে সবগুলোর পর্যাপ্ত উপস্থিতি থাকে নাপা ক্যাবেজ কিমচিতে।
কিমচি তৈরিতে রান্নার দরকার হয় না, এতে কনোরুপ তেলের ব্যবহারও থাকে না, এতে ন্যাচারালী তৈরি হয় এনজাইম ও ভিনেগার, এন্টি-অক্সিডেন্টস। এর ফলে কিমচি মানেই লৌ-ক্যালরী, কিমচি মানেই বিশ্বমানের হজমী। জাপান কোরিয়া তো বটেই, সমগ্র বিশ্বের সচেতন মানুষের খাদ্য তালিকায় কিমচি তাই নিয়মিত থাকছেই। কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড ও প্রোবায়টিক সবজি। এটা এখনি খাবার জন্য প্রস্তুত কাচা সবজির বিকল্প। কিমচি আইবিএস সহনীয়,তাই সর্বস্তরে সবজীর ঘাটতি মেটায়, ছোট-বড় প্রায় সবাই খেতে পারছেন নির্বিঘ্নে।
সংবিধিবদ্ধ বিধিনিষেধের কারণে আমরা ফার্মেন্টেশনে অনেক সময় নেই না, বরং সদ্য তৈরি একেবারে তাজা কিমচি পৌছে দেই। আপনি কিমচি জার হাতে পেয়ে প্রথম চারটা দিন ওটা ফ্রিজের বাইরে নরমাল পরিবেশেই রেখে দিন, আর চামচ দিয়ে নেড়ে দিন প্রতিদিন একবার। এতে ফার্মেন্টেশন ডীপার হবে, যথার্থ হবে, গ্যাসটাও বেরিয়ে যাবে, তবে অনেক বেশি বেড়ে যাবে স্বাদের সাথে বহুবিদ উপকারিতা। এরপর থেকে নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকবে তিন মাস। আপনি ইন্টারনেটে একটু ঘাটাঘাটি করলেই কিমচি সম্পর্কে অনেক জানতে পারবেন, সাথে এটাও বুঝে যাবেন যে, কাচ্চি – কালাভুনা মাঝে সাঝে যদিবা খেতেই হয়, তখন কিমচি ঘরে থাকলে আপনি অনেকটাই নির্ভয়।
মিক্সড ভেজিটেবল কিমচি।
কিমচির জগতে এটা খুব কমন একটা কিমচি। সর্বাধিক জনপ্রিয় কিমচি এটাই। এর কারণ মিক্সড ভেজিটেবল কিমচি একা পথ চলছে না, ওটা আপনার কাছে হাজির হচ্ছে অনেকগুলো উপকারী সবজি নিয়ে। এতে সবুজ লিফি নাপা ক্যাবেজ তো থাকছেই, সাথে থাকছে শশা, মুলা, গাজর, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ পাতা, সাদা তিল, আদা রসুন, গচুগারু ইত্যাদি। এর এগুলোই যখন মজাদার সিজনিং সমৃদ্ধ হয়ে ফার্মেন্টেড হচ্ছে তখন স্বাদ আর উপকার ভালোলাগায় হচ্ছে একাকার।
কিমচি আপনার দৃষ্টিতে নতুন হলেও শরীরের নিকট চিরন্তন পরিচিত খাদ্য, কারণ এতে আছে ল্যাকটোবাসিলাস, লিওকনস্টক, ওয়েসেলা, এগুলো অতি প্রয়োজনীয় প্রোবায়োটিকস, সুস্থতার জন্য শরী্র এগুলো চাইবেই। এ ছাড়াও অব্যাহতভাবে চাইবে ভিটামিন এ বি সি কে, মিনারেলস ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম, এন্টিওক্সিডেন্টস, ফাইবার ও বিবিধ বায়োএকটিভ কম্পাউন্ডস। একযোগে সবগুলোর পর্যাপ্ত উপস্থিতি থাকছে কিমচিতে।
কিমচি তৈরিতে রান্নার দরকার হয় না, এতে কনোরুপ তেলের ব্যবহারও থাকে না, ন্যাচারালী এতে তৈরি হয় এনজাইম ও ভিনেগার, এন্টি-অক্সিডেন্টস, ফলে কিমচি মানেই লৌ-ক্যালরী ও বিশেষ ধরণের হজমী। আর এ কারণেই জাপান কোরিয়া তো বটেই, সমগ্র বিশ্বের সচেতন মানুষের খাদ্য তালিকায় কিমচি নিয়মিত থাকছেই। কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড ও প্রোবায়টিক সবজি। এটা এখনি খাবার জন্য প্রস্তুত কাচা সবজির বিকল্প। কিমচি আইবিএস সহনীয়,তাই সর্বস্তরে সবজীর ঘাটতি মেটায়, ছোট-বড় প্রায় সবাই খেতে পারছে নির্বিঘ্নে।
সংবিধিবদ্ধ বিধিনিষেধের কারণে আমরা সদ্য তৈরি একেবারে তাজা কিমচি পৌছে দেই। কিমচি জার হাতে পেয়ে প্রথম চারটা দিন আপনি ওটা ফ্রিজের বাইরে নরমাল পরিবেশেই রেখে দিন, আর চামচ দিয়ে নেড়ে দিন প্রতিদিন একবার। এতে ফার্মেন্টেশন যথার্থ হবে, গ্যাসটা বেরিয়ে যাবে, অনেক বেশি বেড়ে যাবে স্বাদের সাথে বহুবিদ উপকারিতা। এরপর থেকে নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকবে তিন মাস। আপনি ইন্টারনেটে একটু ঘাটাঘাটি করলেই কিমচি সম্পর্কে অনেক জানতে পারবেন, তখন এটাও বুঝে যাবেন যে, কাচ্চি – কালাভুনা মাঝে সাঝে যদিবা খেতেই হয়, তখন কিমচি ঘরে থাকলে আপনি অনেকটাই নির্ভয়।
কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড সবজি। বকচয় হচ্ছে বিশেষ ধরণের ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস রিচ লীফি সবজি, ফলে শারীরিক প্রশান্তি আনয়নে উন্নত বিশ্বে বকচয় সবজিটা বহুল জনপ্রিয়। এটা এন্টি-অক্সিডেন্টস এর শক্তিমান সৌর্স, পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন, আয়রন ও ভিটামিন সি এ পরিপূর্ণ। সবুজ তাজা বকচয় কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয় গভীর নলকুপের পানিতে, এরপর মসলা সহযোগে ফার্মেন্ট করা হয় ৭২ ঘন্টা। কিমচি তৈরীতে তেলের ব্যবহার নেই, রান্নারও দরকার হয় না। কিমচিতে ব্যবহার করা হয় আদা-রসুনের পেষ্ট, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ পাতা, গচুগারু ও আতপ চালের কাই। কিমচিতে তেল, টক ও রান্নার ব্যবহার নেই। ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ার প্রয়োজনে কিমচিতে কিছুটা সুগার ব্যবহার হয়, তবে ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ায় সুগার ভেঙ্গে যায়, সেখানে তৈরী হয় ল্যাকটোসাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, এন্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ডি ও কে। জাপান, কোরিয়ায় তেলে ভেজা আচার খায় না, তবে ওরা প্রতি বেলায় কিমচি খায়। ওদের বিশ্বাস, ব্লাড প্রেশার ও সুগার নিয়ন্ত্রন করে দ্বীর্ঘজীবি ও প্রানচঞ্চল থাকতে নিরন্তর কাজ করে চলেছে কিমচি। কিমচিতে ল্যাকটোব্যাসিল ও ন্যাচারাল ভিনেগার জন্মায় বলেই খেতে টক হয়। গচুগারুর কারণে কিমচি দেখতে টকটকে লাল হলেও কিমচি খুব ঝাল নয়। প্রচুর এনজাইম তৈরী হয় বলে কিমচি পাচন প্রকৃয়া সহজ করে, শরীরে খাদ্যের নিউট্রিশন পৌছানো নির্বিঘ্ন করে। কিমচি মোটেই ওষুধ নয়, তবে কিমচি শরীরে সবজীর আশীর্বাদ পৌছে দেয়, ফলে ওষুধের প্রয়োজনীয়তা। সালাদ ও বিভিন্ন খাবার দাবাড়ের সাথে কিমচি বিশেষ স্বাদের যোগান দেয়। নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকে তিন মাস।
সতেজ থাকতে খাবেন সতেজ খাবার, শশার কিমচি – নেই তুলনা তার। একে তো দেশি কচি শশা, এরপর সেটাই যখন ফার্মেন্টেড হয় আর সাথে বয়ে আনে টকটক ঝাল ঝাল স্বাদ, নিঃসন্দেহে ওটা তখন প্রকৃতির আশীর্বাদ। যারা ডায়েত করেন, ওজন কমিয়ে নিজেকে শেইপ আপ রাখতে চান, প্রথমেই তারা শশার কথাটি ভাবেন। প্রতিদিন শশা খেতে ভালো নাও লাগতে পারে। তবে যখন ওটা ফার্মেন্টেড শশার কিমচি তখন আপনি এর আকর্ষনেই টেবিলে বসে যাবেন, স্বাদের কারনেই আপনি প্রতিদিন এটা খাবেন।
শশার কিমচি তে মসলার আধিক্য একদম থাকে না। সামান্য গচুগারু, রসুনের পেষ্ট আর সিজনিং, এতেই যেন পূর্ণতা নিয়ে সরব হয়ে ওঠে শশার কিমচি। সরব বলছি এ জন্য যে চিবানোর সময় মনে হয়, কিমচি দেখছি মুচুর মুচুর শব্দে কথা কয়। একে তো কিমচি, এরপর ওটা শশা, দূর করে অরুচি অবসাদ দূর করে দেয় কষা। যারাই প্রতিদিন শশার কিমচি খান, বুঝতে পারেন এটা প্রকৃতির অপরুপ
অনেকেই বলেন, আজীবন মনে রাখার মত কিমচি এই রেডিশ কিমচি। কিমচি হবার পর মূলা যে কি হয়ে যায়, ভাষার সাধ্য কি যে সে কথা বুঝায়। কিছু লোকের কাছে মূলার কিছু দূর্নাম শোনা যায়, কিমচি হবার পর সবটাই ঘুচে যায়। মূলার কিছু গন্ধ ও ঝাজালো স্বাদ থাকে, কিমচি হয়ে গেলে সেগুলোর কোনো অস্তিত্বই আর থাকে না। প্রতিটা টুকরো তখন হালকা টক-ঝালে মনে রাখার মত সন্তুষ্টির সর্বোচ্চে পৌছে যায়। আমেরিকা ইউরোপে মূলা অত্যন্ত দামি তরকারী। আমাদের দেশে মূলা কম দামে পাওয়া যায় বলে অনেকেই এটাকে অবজ্ঞা করে ভুল করেন। মূলা বহুমূখী ঔষধি গুনাবলীতে ভরপুর। মূলায় থাকে ফোলেট, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ভিটামিন বি-সিক্স, ভীতামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ক্যালশিয়াম। মূলা এন্টি-ক্যানসারিস। প্রেশার কমাতে ও স্কীন সুন্দর রাখতে মূলা জাদুকরী কাজ করে। মূলার কিমচি নিয়মিত রাখুন ঘরে, শরীরে নিশ্চিত করুন ভিটামিন মিনারেলসের মালটি ভ্যারিয়েন্টস সারাটা বছর জুড়ে। আমরা কিমচি বাড়ি, কোন কিমচিটা বেশি স্বাদ – এই প্রশ্নের উত্তরে রেডিশ কিমচি নিশ্চিন্তে রিকোমেন্ড করি।
বীটরুট কিমচিঃ বীটরুট খেতে হবে। বলতে পারেন খেতেই হবে। এর কারণ আপনি হার্ট, কিডনি, লিভার, ব্লাড প্রেশার এগুলো ঠিকঠাক ফাংশন করুক সেটাই চাচ্ছেন। বীটরুট থেকে প্রায় সবটাই পাচ্ছেন। বিশ্বময় বীটরুটকে পাওয়ার হাউস বলে, কারণ ওটায় অমূল্য নাইট্রেট আছে। বীটরুট এমন আরো কিছু এক্সেপশনাল নিউট্রিয়েন্টস বয়ে আনে, যেগুলো শরীর অবধারিতভাবেই চায়। নিয়মিতই চায়। বলা যায় কম খরচে সুস্থ থাকার পথটা সহজতর করে দেয় বীটরুট।
বীটরুট খেতে একদম ভালো না, অনেকে তো খেতেই পারেন না। তবে যখন ওটা কিমচি হয়, গন্ধটা আকর্ষনীয় হয়ে যায়, স্বাদটা হয় ঝাল ঝাল টক টক অপরূপ। বীটরুট হার্ট ও লিভারের সুরক্ষা দেয়, প্রেসার কমায়, নিরলস কাজ করে রক্তো সঞ্জালনে। এর ভিটামিন বি, সি ও ফোলেট আপনার ইমিউন সিস্টেম শক্তিমান করে, ম্যাঙ্গানিজ কপার ও ম্যাগনেশিয়াম আপনাকে শক্তির যোগান দেয় ভেতর থেকে। পর্যাপ্ত ফাইবার পাচন প্রক্রিয়া সহজ করে আপনাকে রাখে ঝরঝরে ও কর্মোদ্যমী। আর কিমচির যে পর্যাপ্ত প্রোবায়োটিকস, সেগুলো যে কতভাবে নিয়ামক হয়, আজ আপনি হয়ত আমার চেয়ে বেশিই জানেন। নিয়মিত মজা করে বীটরুট খাবার অভ্যাস তৈরী করতে চান তো বীটরুট কিমচি খান। যেহেতু কিমচি তৈরীতে রান্নার দরকার হয়নি, বীটরুট তাই চরিত্র অক্ষুন্ন রেখেছে, সমুদয় উপকারী নিউট্রিয়েন্টস সাথে নিয়েই পৌছে যাচ্ছে খাবার টেবিলে।
বীটরুট কিমচিতে অনেক বেশি কিছু ব্যবহৃত হয় না। একদম তাজা টকটকে লাল বীটরুটে একটু গোচু জ্যাং, সাথে কিছু সিজনিং সস, সাদা তিল আর একটু ব্রাউন সুগার। ফার্মেন্টেশনে সুগার অস্তিত্ব হারিয়ে তৈরী করে ল্যাকটোবাসিল, সেটাই উঠেপড়ে লেগে কাজ করে শরীরের সুগার নিয়ন্ত্রনে। বীটরুট কিমচি ঘরে আছে মানেই আপনার পাচনপ্রক্রিয়া ঠিক আছে, খাবারে রুচি আছে, সার্বিক ভালোলাগা ষ্ট্যান্ডবাই দাঁড়িয়ে আছে আপনার সেবায়।
প্রতিদিন মাত্র এক চামচ বীটরুট কিমচি, আপনি প্রতিদিন সুস্থ আর সর্বদাই প্রানবন্ত
বহুমূখী কাজের কাজী এই কিমচি মাসালা পেষ্ট। আপনি ঘরে বসে কিমচি তৈরি করুন, সালাদ করুন, টোফু মেরিনেট করুন বা রান্না করুন নানারকম মুখরোচক স্যুপ, কিমচি মাসালা আপনাকে সহজেই সফল করে তুলবে। কিমচি মাসালায় থাকছে গচুগারু, পাপারিকা পাউডার, আদা-রসুনের পেষ্ট, সাদা তিল, সয়া-সস (চাইলে ফিশ সস), চালের কাই, সাথে থাকে ফার্মেন্টেড কিমচি রস। তাই তো স্বাদটা হয় টক টক ঝাল ঝাল খুবই মজার। কাঁচা সবজি কেটে ছেটে পরিষ্কার করে কিমচি মসলায় মাখিয়ে নিলে আপনি পাচ্ছেন উন্নত মানের সালাদ। পদ্ধতি মেনে ওটাই কিছুদিন রেখে দিলে পাচ্ছেন বিশ্বমানের কিমচি। আবার সাইজ করে টোফু কেটে নিন, মাসালা পেষ্ট এ ভিজিয়ে রাখুন চল্লিশ মিনিট, হয়ে গেল মেরিনেশন। এরপর ভেজে নিলেই পাচ্ছেন সোনালী বর্ণের ফ্রাইড টোফু। কিমচি মাসালা পেষ্ট বেশ ঘন আর গচুগারু থাকে বলে টকটকে লাল দেখায়। হরেক রকম স্যুপ ও কন্টিনেন্টাল রান্নায় এর ব্যবহার যোগান দেবে মনে রাখার মতো আস্বাদন।
সাওরক্রাওতের জন্মটা চায়নায়, আড়াই হাজার বছরেরও আগে, তবে বেড়ে উঠেছে জার্মানীতে। চায়নার গ্রেট ওয়াল তৈরীর লগ্নে হঠাৎ করেই মহামারী দেখা দেয়, সহসাই জরজারী ধরণের রোগে দুর্বল কৃষ্ণকায় হয়ে না ফেরার দেশে পৌছে যায় বহু শ্রমিক, স্থবির হয়ে পড়ে গ্রেট ওয়ালের কাজ। এমতাবস্থায় তৎকালীন শাসকের নির্দেশে একত্রিত হন দেশের বরেণ্য বিশেষজ্ঞ হেকিমেরা। দ্বীর্ঘ সাড়ে তিন বছরের একচ্ছত্র সাধনায় আবিষ্কার লাভ করে ভেষজ পথ্য সাওরক্রাওত। অতি সাধারণ জিনিস, ফার্মেন্টেড ক্যাবেজ, এতেই ভর করে মানব জীবনে পৌছায় প্রকৃতির আশির্বাদ। হেরে যায় মহামারী, শীঘ্রই সুস্থ-সবল হয়ে কর্মচঞ্চল মানুষ। এ খবর জেনে যায় জার্মানী, দুর্যোগ দুর্দশায় সাওরক্রাওতের সফল ব্যবহারের ইতিহাস তৈরী করে সেনাদল। সাওরক্রাওত তৈরীতে ব্যবহার হয় তাজা ক্যাবেজ, গার্লিক-জিঞ্জার পেষ্ট, কাঁচা হলুদ, লাল সরিষা, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ পাতা ও খনিজ লবন, সংযুক্ত হয় প্রশিক্ষিত লোকবল, যেতে হয় সুচিন্তিত ফার্মেন্টেশন প্রোসেসের ভেতর দিয়ে। সাওরক্রাওত মোটেই কোনো ওষুধ নয়, তবে সবজীর আশীর্বাদ আপনাকে ফিরিয়ে নেয় শান্তির শিবিরে, জীবন থেকে দূর ক্রান্তি ও ওষুধের প্রয়োজনীয়তা।
আপনি মসলা বিহীন কিমচি চাইলে এই জার্মান রেসিপি সাওরক্রাট আপনার জন্য যথার্থ।
ইতিমধ্যেই ঢাকার অভিজাত ও সচেতন শ্রেণিতে সন্তুস্টির আলোড়ন তুলে দিয়েছে তাহিনি। কারণ এটা নিজ গুনের পাশাপাশি ভেজিটেবলের কল্যান পৌছে দেয়। এতে রয়েছে তিলের সাদা অংশ, সাথে তিশির চুরাণ, আলমন্ড বাটার, পেস্ট করা হয়েছে এক্সট্রা-ভার্জিন অলিভ অয়েল সহযোগে। সাথে আছে একটু মধু একটু মসলা। কাঁচা ভেজিটেবলের কুচিতে বা সেদ্ধ ডিমে এক চামচ তাহিনি, সৃস্টি করে পরম স্বাদের নতুন কাহীনি। এতদিন যে সবজি খেতে চায়না, এখন থেকে নিত্য হবে সবজি খাবার বায়না।
প্রতিদিন এক টেবিল চামচ—ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ভিটামিন B6…
প্রতিদিন এক টেবিল চামচ পিনাট বাটার যথেষ্ট। তাতেই শরীর পেয়ে যাচ্ছে প্রয়োজনীয় পুষ্টির বিরাট বহর, যেমন ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ভিটামিন বি-সিক্স, ভিটামিন-ই, ফসফরাস, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, নীয়াসিন। পিনাট বাটারে থাকে প্রোটিনের সমারোহ, এতে সল্যুবল ও নন-সল্যুবল উভয় ফাইবার থাকে। সল্যুবল ফাইবার ব্লাডের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে, এলডিএল কোলেষ্টেরল কমায়। এটা নিরবিচ্চিন্নভাবে হার্ট, ডায়াবেটিক ও ডাইজেশনে উপকার সাধন করে।
পিনাট বাটার রুটির সঙ্গে দারুণ, খালি খেতেও অত্যন্ত ভালো। বিশেষতঃ হালকা ক্ষিদেয় পিনাট বাটারের কথা মনে করাই সবচেয়ে ভালো। আজকাল অধিকাংশ মায়েরাই এসব তথ্য জানেন, তাই তো ফিউচার নেশন বিল্ডার সন্তানের জন্য নিয়মিতই কিনে আনেন। পিনাট বাটার মানেই মিনারেল রিচ ফুড, এর মহামুল্যবান নিউট্রিয়েন্টস ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ হাড় মজবুত করে রাখে, তাই বয়স কালেও পিনাট বাটার সঙ্গী হয়েই থাকে। সবিশেষ কথা একটাই, আপনি সুস্থ সবল প্রাণবন্ত থাকতে চান, নির্দিধায় কমবেশি একটু হলেও পিনাট বাটার খান। বয়স্কদের জন্য তেল ও চিনি মেশানো পিনাট বাটার এভয়েড করাই ভালো। আমরা কিমচি বাড়ি, ন্যাচারাল সুগার ফ্রী পিনাট বাটার করি। পিনাট বাটারের শেলফ লাইফ যথেষ্টই ভালো। তবে দেড় মাসের বেশি রাখতে হলে ফ্রিজে রাখাই ভালো।
তার্কিশ ‘কেইয়িফ’—গুড ফিলিং; কেফির পান করলে শরীর-মনে ভালো লাগে…
তার্কিশ ‘কেইয়িফ’ শব্দটা থেকেই ইউরোপ ও আমেরিকায় এর নাম হয়েছে কেফির। কেইয়িফ শব্দের অর্থ গুড ফিলিং। বুঝতেই পারছেন, কেফির আপনাকে দারুনভাবে ভালো রাখবে। কেফির খেয়ে আপনি সুস্থ বোধ করবেন শরীর ও মনে। মিডিলিস্টেও কেফির ব্যাপক জনপ্রিয়, ওখানে ওরা বলে খিফাইর।
কেফির মানেই কালচার্ড ডেইরি মিল্ক, এটা ফার্মেন্টেড দুধ। কেফিরের উপকারিতা সম্পর্কে একটু সার্চ দিয়ে দেখলেই এর প্রেমে পড়ে যাবেন আপনি। কারণ গাটের সুস্থতা রক্ষায় কেফির বিশ্বময় বিশ্বস্ত। কেফির কোনো ওষুধ নয়, তবে এটা যেমন মজার তেমনি উচ্চ মাত্রার প্রোটিন যুক্ত প্রোবায়োটিকস। ক্যাফির ভিটামিনে ভরপুর ডেইরী ড্রিংক। সকালে এক গ্লাস কেফির ড্রিংক খেলেন মানেই শরীরে পৌঁছে গেল Vitamin A, D, B1, B2, B6, B12, C, D, H Biotin, K, ক্যালসিয়াম, এসেনশিয়াল মিনারেলস ও অ্যামাইনো এসিড। বুঝতেই পারছেন, অনেক পুরনো সমস্যা, যেগুলোতে ওষুধ বারংবার ব্যর্থ হয়েছে, কেফির সেখানেও দেখিয়েছে জাদুকরী সাফল্য। কেফিরে থাকে গাটের সুস্থতা রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী ল্যাকটিক এসিড ব্যাকটেরিয়া। ব্লাড সুগার, প্রেসার ও ওজন নিয়ন্ত্রনে মজার এই দুগ্ধজাত পানিও অভিভূত করে দিয়েছে দুনিয়া জুড়ে সর্বত্র।
কেফির ঘনত্বে দইয়ের চেয়ে একটু হালকা হয়, একটু বিজোলি হয়, হালকা টক টক হয়, তাই খেতেও হয় যথেষ্ট সুস্বাদু। কথিত আছে, টক দই যে উদ্দেশ্যে নিয়ে খাওয়া হয় সে কাজটাই সফলতার সাথে সম্পন্ন করে দিতে পারে কেফির। কারণ কেফির টক দই অপেক্ষা ৩৬ গুণ বেশি প্রোবায়টিক্স বহন করে।ও সেটাও সর্বোচ্চ মানের ল্যাকটোব্যাসিলা কিফিরি।
মানুষ মাত্রই বহুমুখী ও অফুরন্ত শক্তির আধার। গাটের সুস্থতা রক্ষিত হলেই পেটের খাদ্য প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দিতে সক্ষম হয়। ফলে মানুষটাও ফিরে পান জীবনের পূর্ণতা উপভোগ করার সামর্থ্য। মাত্র কয়েকটা দিনেই বুঝে যাবেন, শারীরিক মানসিক অনেকগুলো সমস্যা থেকেই বেরিয়ে গেছেন আপনি, যেগুলো দূর করতে ওষুধের ক্রমাগত ব্যর্থতা ভাবিয়ে তোলে মানুষকে।
কেফির খেতে অপূর্ব। গ্লাসে তিনের একাংশ কেফির নিন, বাকিটা পানি। সাথে লেবু, একটু মিষ্টি (হোক জিরো ক্যাল), একটু গোলমরিচের গুঁড়ো আর একটু লবণ। এবার নেড়ে দিলেই কেফির ড্রিংকস। রাতে ও সকালে কেফির ড্রিংকস শরীরের ইকো সিস্টেম সজাগ করে, ফলে সহসাই শুভ শক্তির প্রকাশ ঘটে চলায় বলায় আচরণে। কয়েকটা দিন কেফির খেয়ে আপনিও বলবেন, সামথিং এমেইজিং, মোর দ্যান এক্সেলেন্ট..!
খুব সহজেই নিজের ঘরে কেফির বানিয়ে নিতে পারেন আপনি। চাইলে আমাদের কাছেই পাবেন কেফির তৈরির বীজ। ভালোকরে জ্বাল করা এক গ্লাস গরুর দুধ নিবেন, ওটা হালকা গরম থাকতেই ওতে মিশিয়ে দিবেন দুই টেবিল এরচামচ কেফির বীজ। প্রতি কেজি দুধে ৫০-৮০ গ্রাম বীজ যথেষ্ট। এবার ওটা ভালো করে নেড়ে দিন, গ্লাসটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে দিন ১০-১২ ঘন্টা। এরপর গ্লাসটি ফ্রিজেও রাখুন আরো ঘন্টা দুই। এরপর যেটা দেখবেন, সেটাই আপনার নিজের তৈরি বিশ্বমানের কেফির। ওটা এখনই খাবার উপযোগী রেডি। তবে কেফির দিয়ে আর কেফির তৈরি হবে না, তবে টক দই হবে।
কেফির তৈরিতে আমরা খাঁটি গরুর র’দুধ ব্যবহার করছি, কালচার করতে ব্যবহার করছি আমেরিকার তৈরী কেফির স্টার্টার কালচার। প্রতিদিন কেফির তৈরি হচ্ছে, ফ্রেশ কেফির পৌঁছে দেয়া হচ্ছে হোম ডেলিভারী করে। কেফির তিন দিন ফ্রিজের বাইরে ভালো থাকে। নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলে কেফির ভালো থাকে এক মাস।
সয়া দুধ। এটা মোটেই কেবল শখের খাবার নয়, ছেলে-বুড়ো সকলকে দুধ দৈনিক খেতে হয়। সুস্থ-সবল থাকতেই হয়, সুসম খাদ্যের কথা ভাবতেই হয়, তখন এন্টেনায় প্রথম যেটা ধরা দেয় সেটাই দুধ। সেই দুধে যখন হয় না রক্ষা, দুধ যদি চলে যায় স্বাস্থ্যের বিপক্ষে, তখন!
দুর্ভাগ্য নয়, চিন্তার কারনও নয়, নেই কোনোমাত্র ভয়, দুধের বিকল্প সয়া দুধ – প্রকৃতিতেই হয়।
বিশ্বের সচেতন মানুষ সুস্থতার পথে অটুট থাকতে দুধের বিকল্প যথার্থই নির্বাচন করেছে, বেছে নিয়েছে সয়া দুধ। সয়া দুধে পুষ্টিগুন দুধের চেয়ে অনেক বেশি, অথচ ল্যাকটোজ নেই বলে হজমে কোনো যন্ত্রনা নেই। সয়া দুধ এতটাই সহজপাচ্য যে, পুষ্টির পুরোটাই পাবেন, তবে দুধ খাবার যে অশান্তি সেটা বেমালুম ভুলে যাবেন।
আমরা সিজনাল উৎকৃষ্ট সয়াবিন বীজ সংগ্রহ করি, এরপর মেশিনে দুধ তৈরী করি। তখন এ কথাও মাথায় রাখি যে, সুশিক্ষিত সচেতন মানুষ নিয়মিত দুধ খাবেন, স্বাদের সাথে হাইজেনিটির নিশ্চয়তাও পাবেন।
সয়া দুধ এতটাই ক্রিমী আর স্বাদটাও এতটাই অনন্য যে, দুধ খাওয়ার সেই যে সোনালী অতীত সেটাই ফিরে আসবে। সয়া দুধে পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকে, সাথে থাকে যথেষ্ট মিনারেলস, তথা আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম আর বয়ষ্কদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় ম্যাগনেশিয়াম। সয়া দুধ কোলেষ্টেরল ফ্রী। সয়া দুধ মাত্র ৫৪ ক্যালরী, তাই ডায়েটি ডায়াবেটিক ও সচেতন মানুষ সমভাবে পছন্দ করেন। এনিম্যাল ফ্যাট ছেড়ে দিয়ে প্লান্ট বেইজড সয়া দুধে ফিরে যান, উৎসব ঈদে সয়া দুধে জর্দা সেমাই খান। সয়া দুধ ঘন করে জ্বাল করাই থাকে, খাবার আগে হালকা একটু গরম করে নিবেন, ডিপ ফ্রিজে রেখে দিলে একমাস ভালো পাবেন।
সয়া দুধ। এটা মোটেই কেবল শখের খাবার নয়, ছেলে-বুড়ো সকলকে দুধ দৈনিক খেতে হয়। সুস্থ-সবল থাকতেই হয়, সুসম খাদ্যের কথা ভাবতেই হয়, তখন এন্টেনায় প্রথম যেটা ধরা দেয় সেটাই দুধ। সেই দুধে যখন হয় না রক্ষা, দুধ যদি চলে যায় স্বাস্থ্যের বিপক্ষে, তখন!
দুর্ভাগ্য নয়, চিন্তার কারনও নয়, নেই কোনোমাত্র ভয়, দুধের বিকল্প সয়া দুধ – প্রকৃতিতেই হয়।
বিশ্বের সচেতন মানুষ সুস্থতার পথে অটুট থাকতে দুধের বিকল্প যথার্থই নির্বাচন করেছে, বেছে নিয়েছে সয়া দুধ। সয়া দুধে পুষ্টিগুন দুধের চেয়ে অনেক বেশি, অথচ ল্যাকটোজ নেই বলে হজমে কোনো যন্ত্রনা নেই। সয়া দুধ এতটাই সহজপাচ্য যে, পুষ্টির পুরোটাই পাবেন, তবে দুধ খাবার যে অশান্তি সেটা বেমালুম ভুলে যাবেন।
আমরা সিজনাল উৎকৃষ্ট সয়াবিন বীজ সংগ্রহ করি, এরপর মেশিনে দুধ তৈরী করি। তখন এ কথাও মাথায় রাখি যে, সুশিক্ষিত সচেতন মানুষ নিয়মিত দুধ খাবেন, স্বাদের সাথে হাইজেনিটির নিশ্চয়তাও পাবেন।
সয়া দুধ এতটাই ক্রিমী আর স্বাদটাও এতটাই অনন্য যে, দুধ খাওয়ার সেই যে সোনালী অতীত সেটাই ফিরে আসবে। সয়া দুধে পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকে, সাথে থাকে যথেষ্ট মিনারেলস, তথা আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম আর বয়ষ্কদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় ম্যাগনেশিয়াম। সয়া দুধ কোলেষ্টেরল ফ্রী। সয়া দুধ মাত্র ৫৪ ক্যালরী, তাই ডায়েটি ডায়াবেটিক ও সচেতন মানুষ সমভাবে পছন্দ করেন। এনিম্যাল ফ্যাট ছেড়ে দিয়ে প্লান্ট বেইজড সয়া দুধে ফিরে যান, উৎসব ঈদে সয়া দুধে জর্দা সেমাই খান। সয়া দুধ ঘন করে জ্বাল করাই থাকে, খাবার আগে হালকা একটু গরম করে নিবেন, ডিপ ফ্রিজে রেখে দিলে একমাস ভালো পাবেন।
হাই প্রোটিন, লো-কার্ব, ফাইবার রিচ—ডিপ ফ্রিজে ৪৫ দিন ভালো…
দুটো মাত্র রুটি খাচ্ছেন মানেই শরীর পেয়ে যাচ্ছে দিনের প্রয়োজনীয় পুষ্টির বড় অংশটা, প্রোটো রুটির উপকরণ সেভাবেই সন্নিবেশিত হয়েছে। এতে হৌল হুইট ব্রাউন আটার সাথে থাকছে সয়ামিল্ক, আলমন্ড মিল্ক, সাদা তিল, মাশকলাই, মিলেট রাইস, পালং শাক, শাচি শাক, কলমী শাক, সবুজ নাপা ক্যাবেজ, ধনে পাতা, পুদিনা পাতা, স্পিরুলিনা, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ও হিমালয় পিংক সল্ট। ফলে এটা হাই প্রোটিন লৌ-কার্ব প্রোটো রুটি। ডায়েটারি ফাইবারে ভরপুর প্রোটো রুটি সহজেই হজম হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, তাই ডায়েটী ডায়াবেটিস ও সচেতন মানুষের মন করেছে জয়। প্রতি কেজিতে ১২-১৪ টা রুটি হয়। প্রতি কেজি ৩৬০/- এটা এখনি খাবার উপযোগী রেডি রুটি। প্রোটো রুটি ডিপ ফ্রিজে ৪৫ দিন ভালো থাকবে। খাবার আগে একটু পানি ছিটিয়ে ঢাকনি দিয়ে ঢেকে হালকা আঁচে শেকে নিতে হবে কিছুক্ষণ। হামাস, কেফির ড্রিংক, কিমচি, মাখন, ডাল বা সবজি সহযোগে প্রটো রুটি খেতে অসাধারণ। রুটি আমরা নিয়মিত খাই, রুটিতেই যদি পুষ্টি পাই, তাহলে তো আর চিন্তাই নাই।