সবজি, বাদাম ও বীজ ভিত্তিক খাবার, এগুলো প্রকৃতির আশীর্বাদ। সুস্থতা নিশ্চিত করবে, সমৃদ্ধ করবে বুদ্ধিবৃত্তি, শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি।

Proto Ruti

দুটো মাত্র রুটি খাচ্ছেন মানেই শরীর পেয়ে যাচ্ছে দিনের প্রয়োজনীয় পুষ্টির বড় অংশটা, প্রোটো রুটির উপকরণ সেভাবেই সন্নিবেশিত হয়েছে। এতে হৌল হুইট ব্রাউন আটার সাথে থাকছে সয়ামিল্ক, আলমন্ড মিল্ক, সাদা তিল, মাশকলাই, মিলেট রাইস, পালং শাক, শাচি শাক, কলমী শাক, সবুজ নাপা ক্যাবেজ, ধনে পাতা, পুদিনা পাতা, স্পিরুলিনা, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ও হিমালয় পিংক সল্ট। ফলে এটা হাই প্রোটিন লৌ-কার্ব প্রোটো রুটি। ডায়েটারি ফাইবারে ভরপুর প্রোটো রুটি সহজেই হজম হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, তাই ডায়েটী ডায়াবেটিস ও সচেতন মানুষের মন করেছে জয়।  প্রতি কেজিতে ১৩-১৪ টা রুটি হয়। প্রতি কেজি ৩৬০/- ( অফার প্রাইস ২৯০/-)।  এটা এখনি খাবার উপযোগী রেডি রুটি। প্রোটো রুটি ডিপ ফ্রিজে ৪৫ দিন ভালো থাকবে। খাবার আগে একটু পানি ছিটিয়ে ঢাকনি‌ দিয়ে ঢেকে হালকা আঁচে শেকে নিতে হবে কিছুক্ষণ। হামাস, কেফির ড্রিংক, কিমচি, মাখন, ডাল বা সবজি সহযোগে প্রটো রুটি খেতে অসাধারণ। রুটি আমরা নিয়মিত খাই,  রুটিতেই যদি পুষ্টি পাই,  তাহলে তো আর চিন্তাই নাই।

২৯০/- টাকা প্রতি কেজি

Sauerkraut

সাওরক্রাওতের জন্মটা চায়নায়, আড়াই হাজার বছরেরও আগে, তবে বেড়ে উঠেছে জার্মানীতে। চায়নার গ্রেট ওয়াল তৈরীর লগ্নে হঠাৎ করেই মহামারী দেখা দেয়, সহসাই জরজারী ধরণের রোগে দুর্বল কৃষ্ণকায় হয়ে না ফেরার দেশে পৌছে যায় বহু শ্রমিক, স্থবির হয়ে পড়ে গ্রেট ওয়ালের কাজ। এমতাবস্থায় তৎকালীন শাসকের নির্দেশে একত্রিত হন দেশের বরেণ্য বিশেষজ্ঞ হেকিমেরা। দ্বীর্ঘ সাড়ে তিন বছরের একচ্ছত্র সাধনায় আবিষ্কার লাভ করে ভেষজ পথ্য সাওরক্রাওত। অতি সাধারণ জিনিস, ফার্মেন্টেড ক্যাবেজ, এতেই ভর করে মানব জীবনে পৌছায় প্রকৃতির আশির্বাদ। হেরে যায় মহামারী, শীঘ্রই সুস্থ-সবল হয়ে কর্মচঞ্চল মানুষ। এ খবর জেনে যায় জার্মানী, দুর্যোগ দুর্দশায় সাওরক্রাওতের সফল ব্যবহারের ইতিহাস তৈরী করে সেনাদল। সাওরক্রাওত তৈরীতে ব্যবহার হয় তাজা ক্যাবেজ, গার্লিক-জিঞ্জার পেষ্ট, কাঁচা হলুদ, লাল সরিষা, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ পাতা ও খনিজ লবন, সংযুক্ত হয় প্রশিক্ষিত লোকবল, যেতে হয় সুচিন্তিত ফার্মেন্টেশন প্রোসেসের ভেতর দিয়ে। সাওরক্রাওত মোটেই কোনো ওষুধ নয়, তবে সবজীর আশির্বাদ আপনাকে ফিরিয়ে নেয় শান্তির শিবিরে, জীবন থেকে দূর ক্রান্তি ও ওষুধের প্রয়োজনীয়তা।

৪৫০/- টাকা প্রতি ৫০০ গ্রাম

NAPA Cabbage Kimchi

কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড সবজি। মিক্সড ভেজিটেবল কিমচির প্রধান উপকরণ চায়নিজ নাপা ক্যাবেজের সবুজ পাতাগুলো, সাথে যুক্ত হয় কচি শশা, মুলা, বীটস, গাজর, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ। সবজীগুলো কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয় গভীর নলকুপের পানিতে, ফার্মেন্ট করা হয় ৭২ ঘন্টা। কিমচি তৈরীতে ব্যবহার হয় আদা-রসুনের পেষ্ট, গচুগারু ও আতপ চালের কাই। ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ার প্রয়োজনে কিমচিতে কিছুটা সুগার ব্যবহার হয়, তবে ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ায় সুগার ভেঙ্গে তৈরী হয় ল্যাকটোসাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, এন্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ডি ও কে। জাপান, কোরিয়ায় তেলে ভেজা আচার খায় না, তবে প্রতি বেলায় কিমচি খায়। ওরা বিশ্বাস করে ব্লাড প্রেশার ও সুগার নিয়ন্ত্রন করে দ্বীর্ঘজীবি ও প্রানচঞ্চল থাকতে নিরন্তর কাজ করে চলেছে কিমচি। কিমচিতে তেল, টক ও রান্নার ব্যবহার নেই। কিমচিতে ল্যাকটোব্যাসিল ও ন্যাচারাল ভিনেগার জন্মায় বলেই খেতে টক হয়। গচুগারুর কারণে দেখতে টকটকে লাল হলেও কিমচি খুব ঝাল নয়। প্রচুর এনজাইম তৈরী হয় বলে কিমচি পাচন প্রকৃয়া সহজ করে, শরীরে খাদ্যের নিউট্রিশন পৌছানো নির্বিঘ্ন করে। কিমচি মোটেই ওষুধ নয়, তবে কিমচি শরীরে সবজীর আশীর্বাদ পৌছে দেয়, ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দূর হয় ওষুধের প্রয়োজনীয়তা। সালাদ ও বিভিন্ন খাবার দাবাড়ের সাথে কিমচি বিশেষ স্বাদের যোগান দেয়। নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকে তিন মাস।

৫৮০/- টাকা প্রতি ৫০০ গ্রাম

Mixed Vegetable Kimchi

কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড সবজি। মিক্সড ভেজিটেবল কিমচির প্রধান উপকরণ চায়নিজ নাপা ক্যাবেজের সবুজ পাতাগুলো, সাথে যুক্ত হয় কচি শশা, মুলা, বীটস, গাজর, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ। সবজীগুলো কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয় গভীর নলকুপের পানিতে, ফার্মেন্ট করা হয় ৭২ ঘন্টা। কিমচি তৈরীতে ব্যবহার হয় আদা-রসুনের পেষ্ট, গচুগারু ও আতপ চালের কাই। ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ার প্রয়োজনে কিমচিতে কিছুটা সুগার ব্যবহার হয়, তবে ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ায় সুগার ভেঙ্গে তৈরী হয় ল্যাকটোসাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, এন্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ডি ও কে। জাপান, কোরিয়ায় তেলে ভেজা আচার খায় না, তবে প্রতি বেলায় কিমচি খায়। ওরা বিশ্বাস করে ব্লাড প্রেশার ও সুগার নিয়ন্ত্রন করে দ্বীর্ঘজীবি ও প্রানচঞ্চল থাকতে নিরন্তর কাজ করে চলেছে কিমচি। কিমচিতে তেল, টক ও রান্নার ব্যবহার নেই। কিমচিতে ল্যাকটোব্যাসিল ও ন্যাচারাল ভিনেগার জন্মায় বলেই খেতে টক হয়। গচুগারুর কারণে দেখতে টকটকে লাল হলেও কিমচি খুব ঝাল নয়। প্রচুর এনজাইম তৈরী হয় বলে কিমচি পাচন প্রকৃয়া সহজ করে, শরীরে খাদ্যের নিউট্রিশন পৌছানো নির্বিঘ্ন করে। কিমচি মোটেই ওষুধ নয়, তবে কিমচি শরীরে সবজীর আশীর্বাদ পৌছে দেয়, ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দূর হয় ওষুধের প্রয়োজনীয়তা। সালাদ ও বিভিন্ন খাবার দাবাড়ের সাথে কিমচি বিশেষ স্বাদের যোগান দেয়। নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকে তিন মাস।

৫৩০/- টাকা প্রতি ৫০০ গ্রাম

Soya Tofu

টোফু। অপর নাম সয়া পণির। দুধ থেকে যেভাবে ছানা কাটা হয়, একইভাবে সয়া দুধ থেকে ছানা করা হয়, এটাই হচ্ছে টোফু। প্লান্ট বেইজড প্রোটিন ছাড়াও আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়ামের শক্তিমান উৎস এই টোফু। প্রকৃতির নয় প্রকারের অ্যামাইনো, সবগুলোই পাওয়া যায় টোফুতে। অত্যন্ত সহজপাচ্য হওয়াতে শরীর নিউটিশন পায় খুব সহজেই। শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে টোফুর কাজ অনন্য, আর তাই মহামারী দেখা দিলেই টোফুর কদর অভাবনীয়ভাবেই বেড়ে যায়। একটু আদা রসুনের পেস্ট ও একটু সয়া সসে ঘন্টাখানেক মেরিনেট করে নিন, এরপর হালকা আঁচে ভেজে নিন, সোনালী বর্ণের ফ্রাইড টোফু উপস্থিত হবে আপনার সামনে। এছাড়াও বিশ্বমানের স্যুপ ও বহুবিদ রান্নায় টোফুর ব্যবহার হয় বিশ্বময়। সকালে ও বিকালের নাস্তায় টোফু শরীর ও মনে ডায়নাস্টিক ফীল পৌঁছে দেয়। লবণ পানিতে ভিজিয়ে নরমাল ফ্রীজে রেখে দিলে ৪০ দিন ভালো থাকে টোফু।

৩৫০/- টাকা প্রতি ৫০০ গ্রাম

Almond Butter

যারাই শরীরের এলডিএল কোলেস্টরেল দমিয়ে রেখে শারীরিক শক্তিমান ও মানসিক ফুরফুরে থাকতে চান, তারা নিয়মিত আমন্ড বাটার খান। ডায়টারী ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ভিটামিন ই ও বি৬ এর জোড়ালো সরবরাহক আমন্ড বাটার, আর তাই স্পোর্টসম্যানদের খাদ্য তালিকায় সর্বোচ্চে এর অবস্থান। আমাদের তৈরী আমন্ড বাটার সুগার ফ্রি, এটা তৈরিতে আমরা ব্যবহার করছি এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, আর তাই যুক্ত হচ্ছে ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স, ও ভিটামিন কে। সেদ্ধ ডিম ও ভাপানো সবজির উপরে ঢেলে দিন কিছুটা আমন্ড বাটার, স্বাদে অনন্যতার সৃষ্টি করবে। এটা আপনার খাবার নিয়ন্ত্রণ করবে কারণ ক্ষিদের ভাব থেকেও মুক্ত রাখবে ঘন্টা চারেক।

৮৯০/- টাকা প্রতি ৪০০ মিলি লিটার

Kefir Beej

গাটের স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্যাফির এর উপকারিতা বিশ্বস্ত বিশ্বময়। ঘরে বসে দুধের ক্যাফির বানাতে চাইলে আপনার চাই ক্যাফির বীজ। ক্যাফির বীজ কাজ করে ক্যাফির গ্রেইনের চেয়েও দ্রুততর ও চমৎকার। খাঁটি গরুর দুধ ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন, এরপর ততটাই ঠান্ডা করুন যতটা ঠান্ডা হলে শিশুকে খাওয়ানো যায়। এরপর ওই দুধে ভালোভাবে মিশিয়ে দিন ক্যাফির বীজ। প্রতি লিটার দুধে মাত্র পঞ্চাশ গ্রাম ক্যাফির বীজ মেশাতে হবে। এরপর ওই দুধ কাঁচের পাত্রে ঢালতে হবে, কাঁথা কম্বল দিয়ে পাত্রটি ঢেকে রাখতে হবে ত্রিশ ঘন্টা। পাত্রটি এরপর নরমাল ফ্রিজেও রাখতে হবে আরো ছয় ঘন্টা। এবার কাঁচের পাত্রটি খুলেই আপনি পেয়ে যাবেন আপরুপ ঘন ক্যাফির। ক্যাফির খুব উচ্চমানের প্রবায়োটিক, যেমন উপকারী তেমনি সুস্বাদু খাদ্য। তিন ভাগ পানিতে একভাগ ক্যাফির, সাথে কিছুটা লেবুর রস, একটু লবন ও একটু গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিলে অপূর্ব ক্যাফির শেইক হয়। একটু মধু বা মিষ্টি মিশিয়ে নিলে স্বাদটা চড়ে যায় অনন্য মাত্রায়। সকালে ও রাতে এক গ্লাস করে ক্যাফির ড্রিংক শারীরিক শান্তি ও নিরবিচ্ছিন্ন ঘুমের আবহ সৃষ্টি করে। অনেকেই আমদানিকৃত ক্যাফির গ্রেইনের কথা বলেন। ওটা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পণ্য, আমাদের দেশের টেম্পারেচারে যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ, দামও মাত্রাতিরিক্ত বেশি। ক্যাফির বীজ আমাদের হোমমেড প্রোডাক্ট। আমেরিকার তৈরি ক্যাফির স্টার্টার কালচার ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে ক্যাফির বীজ। ২০০ গ্রাম প্যাকে পাবেন। ক্যাফির বীজ নরমাল ফ্রিজে রাখতে হয়, কার্যকর থাকে দেড় মাস।

৩৮০/- টাকা প্রতি ২০০ গ্রাম

Bok Choy Kimchi

কিমচি মানেই ফার্মেন্টেড সবজি। বকচয় হচ্ছে বিশেষ ধরণের ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস রিচ লীফি সবজি, ফলে শারীরিক প্রশান্তি আনয়নে উন্নত বিশ্বে বকচয় সবজিটা বহুল জনপ্রিয়। এটা এন্টি-অক্সিডেন্টস এর শক্তিমান সৌর্স, পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন, আয়রন ও ভিটামিন সি এ পরিপূর্ণ। সবুজ তাজা বকচয় কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয় গভীর নলকুপের পানিতে, এরপর মসলা সহযোগে ফার্মেন্ট করা হয় ৭২ ঘন্টা। কিমচি তৈরীতে তেলের ব্যবহার নেই, রান্নারও দরকার হয় না। কিমচিতে ব্যবহার করা হয় আদা-রসুনের পেষ্ট, ক্যাপসিকাম, সবুজ পেয়াজ পাতা, গচুগারু ও আতপ চালের কাই। কিমচিতে তেল, টক ও রান্নার ব্যবহার নেই। ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ার প্রয়োজনে কিমচিতে কিছুটা সুগার ব্যবহার হয়, তবে ফার্মেন্টেশন প্রকৃয়ায় সুগার ভেঙ্গে যায়, সেখানে তৈরী হয় ল্যাকটোসাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, এন্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ডি ও কে। জাপান, কোরিয়ায় তেলে ভেজা আচার খায় না, তবে ওরা প্রতি বেলায় কিমচি খায়। ওদের বিশ্বাস, ব্লাড প্রেশার ও সুগার নিয়ন্ত্রন করে দ্বীর্ঘজীবি ও প্রানচঞ্চল থাকতে নিরন্তর কাজ করে চলেছে কিমচি। কিমচিতে ল্যাকটোব্যাসিল ও ন্যাচারাল ভিনেগার জন্মায় বলেই খেতে টক হয়। গচুগারুর কারণে কিমচি দেখতে টকটকে লাল হলেও কিমচি খুব ঝাল নয়। প্রচুর এনজাইম তৈরী হয় বলে কিমচি পাচন প্রকৃয়া সহজ করে, শরীরে খাদ্যের নিউট্রিশন পৌছানো নির্বিঘ্ন করে। কিমচি মোটেই ওষুধ নয়, তবে কিমচি শরীরে সবজীর আশীর্বাদ পৌছে দেয়, ফলে ওষুধের প্রয়োজনীয়তা। সালাদ ও বিভিন্ন খাবার দাবাড়ের সাথে কিমচি বিশেষ স্বাদের যোগান দেয়। নরমাল ফ্রিজে রেখে দিলেই কিমচি ভালো থাকে তিন মাস।

৬৮০/- টাকা প্রতি ৫০০ গ্রাম

Kimchi Masala Paste

বহুমূখী কাজের কাজী এই কিমচি মাসালা পেষ্ট। আপনি ঘরে বসে কিমচি তৈরি করুন, সালাদ করুন, টোফু মেরিনেট করুন বা রান্না করুন নানারকম মুখরোচক স্যুপ, কিমচি মাসালা আপনাকে সহজেই সফল করে তুলবে। কিমচি মাসালায় থাকছে গচুগারু, পাপারিকা পাউডার, আদা-রসুনের পেষ্ট, সাদা তিল, সয়া-সস (চাইলে ফিশ সস), চালের কাই, সাথে থাকে ফার্মেন্টেড কিমচি রস। তাই তো স্বাদটা হয় টক টক ঝাল ঝাল খুবই মজার। কাঁচা সবজি কেটে ছেটে পরিষ্কার করে কিমচি মসলায় মাখিয়ে নিলে আপনি পাচ্ছেন উন্নত মানের সালাদ। পদ্ধতি মেনে ওটাই কিছুদিন রেখে দিলে পাচ্ছেন বিশ্বমানের কিমচি। আবার সাইজ করে টোফু কেটে নিন, মাসালা পেষ্ট এ ভিজিয়ে রাখুন চল্লিশ মিনিট, হয়ে গেল মেরিনেশন। এরপর ভেজে নিলেই পাচ্ছেন সোনালী বর্ণের ফ্রাইড টোফু। কিমচি মাসালা পেষ্ট বেশ ঘন আর গচুগারু থাকে বলে টকটকে লাল দেখায়। হরেক রকম স্যুপ ও কন্টিনেন্টাল রান্নায় এর ব্যবহার যোগান দেবে মনে রাখার মতো আস্বাদন।

৫৫০/- টাকা প্রতি ৫০০ মিলি লিটার

Tahini

তাহিনির জন্ম তিউনিশিয়ায়, তবে জনপ্রিয়তার জোয়ার সৃষ্টি করেছে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে। ওদিকটায় সকালে ও বিকালের নাস্তায় তাহিনির ব্যবহার হয় লক্ষ্যনীয় মাত্রায়। পর্যাপ্ত ডায়েটারী ফাইবার থাকে বলে তাহিনি ডায়েটিদের নিকট অত্যন্ত প্রিয়ভাজন। ডায়াবেটিক ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় তাহিনি কাজ করে অভাবনীয়। প্রধানতঃ এতে ব্যবহার হয় সাদা তিল ও এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, সাথে সামান্য আদা-রসুনের পেষ্ট ও অতি সামান্য গার্নিশিং মসলা ও একটু খনিজ লবন। আমরা তাহিনিতে সুগার ব্যবহার করি না, কারণ হালকা ভাজা তিলের পেষ্ট এমনিতেও অনেক মজার। তবে আপনি চাইলে একটু মধু মিশিয়ে নিতে পারেন, তাতেই এর স্বাদ চড়ে যাবে তুঙ্গে। রুটি, বিস্কুট ও সালাদে তাহিনির একচেটিয়া ব্যবহার হয়ে থাকে। শিক্ষিত ও স্বাস্থ্য সচেতন শ্রেণি তাহিনি কম-বেশি কিছু হলেও ঘরে রাখে।

৮৫০/- টাকা প্রতি ৪০০ গ্রাম

SOYMOND MILK

সুস্থতা, শক্তি ও সৌন্দর্য মানব জীবনে পরম সম্পদ। এসব নিশ্চিত করতে পারে সুসম খাদ্য দুধ। সুস্থ থাকতে এ ভবে, দুধ খেতেই হবে। কারণ দুধ মানেই গুড ফ্যাট, প্রোটিন, ভিটামিনস ও মিনারেলস। দুধ মানেই অত্যাবশ্যকীয় বহুমুখী পুষ্টির সমাহার। দুধের অভাবে শরীরে ঘটতে পারে প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব, দেখা দিতে পারে দুর্বলতা, অলসতা ও অকর্মন্যতা।  তারপরেও অনেকে দুধ খান না, কারণ খেতেই পারেন না। দুধ খাওয়া সবার জন্য সুখকর নয়, যখন সেটা গরুর দুধ হয়। ল্যাকটোস ইনটলারেন্স ও এনিমেল ফ্যাট এলার্জি আছে মানেই গরুর দুধ আর উপকারী নয়। বরং সেটা নানাভাবেই ক্ষতির কারণ হয়। সমস্যাটি কঠিন সংকটে ফেলে দেয় বয়স্ক, ডায়েটী ও ডায়াবেটিস বন্ধুদের।‌  এখন নিশ্চিন্তে দুধ খাবে ছেলে বুড়ো সবে, সয়মন্ড দুধ কেবল উপকারী হবে।  সয়মন্ড দুধ।  এটা শতভাগ প্লান্ট বেইজড দুধ। সয়মন্ড তৈরি হচ্ছে সয়াবিন ও আলমন্ড দিয়ে। এর স্বাদ অনেকটাই গরুর দুধের মতো, অনেকে বলে তার চেয়েও ভালো। এটা সাধারণ দুধের মতই জ্বাল করে খেতে পারবেন, সয়মন্ড দিয়ে বানাতে পারবেন ফিরনী পায়েশ মিষ্টি মন্ডার মত সবই।  ৮৫% সয়া মিল্ক ও ১৫% অলমন্ড মিল্ক এর সুপার ব্লেন্ডস এই সয়মন্ড। ফলে যেমন সুস্বাদু তেমনি সহজপাচ্য।‌ প্লান্ট বেইজড সয়মন্ড নিশ্চিত করছে ভিটামিনস, মিনারেলস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। বিশেষত: এতে থাকছে মহামূল্যবান নিউট্রিয়েন্টস ম্যাগনেসিয়াম, সেলোনিয়াম, আয়রন, এমাইনো এসিড ও ভিটামিন বি। সয়মন্ড দুধ রান্না করা থাকে। যেহেতু কোনোরুপ কেমিক্যাল, প্রিজারভেটিভ ও স্টাবিলাইজার ব্যবহার হয় না, তাই ফ্রিজে রাখার পর জমাট বাধে, একটু সেডিমেন্ট এর মত দেখা দিতেও পারে। তবেও নরমাল ফ্রিজে সাত দিন আর ডিপ ফ্রিজে এক মাস রেখে খাবার উপযোগী থাকে। প্রতি রবিবার ও বৃহস্পতিবার প্রোডাকশন করে ফ্রেশ দুধ হোম ডেলীভারি পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।‌ 

২৯০/- প্রতি লিটার

Scroll to Top