Sauerkraut

৳ 450.00

Sauerkraut
সাওরক্রাটের উদ্ভাবন ঘটেছিল প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে, চাইনিজ গ্রেটওয়াল তৈরির প্রাক্কালে। অক্লান্ত পরিশ্রম করে শ্রমিকেরা জরা ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছিল। দেশ সেরা হেকিমদের যুগান্তকারী গবেষণার ফসল এ সাওরক্রাওট। এটা সেবনে শ্রমিকের কালোজ্বর জনিত দুর্বলতা কেটে যায়, শক্তপোক্ত হয়ে কাজে ফিরে যেতে সক্ষম হয় ওরা। সাওরক্রাট যদিও জার্মান নাম, তবে ওর জন্মটা কিন্ত জার্মানীতে নয়, চায়নিজ ভূখন্ডে।
জন্মলগ্নে চায়নিজ নাম ছিল সুয়ানকাই, জার্মানে গিয়ে নাম বদলে হয়ে গেল সাওরক্রাট। জার্মানদের কারণেই বিশ্বনন্দিত হয়েছে, ফলে পরিচিতি পেয়েছে জার্মান নামেই। সাওরক্রাট তৈরি হয় বাধাকপি দিয়ে। মসলার ব্যবহার তেমন কিছু নেই বানানোর কারিশমাটাই আসল। সরিষা, বীটস, কাঁচা হলুদ, ক্যাপসিকাম, সবুজ পিয়াজ পাতা, আদা, রসুন ও খনিজ লবন, এসব সহযোগে ক্যাবেজ ফার্মেন্ট করা হয়, তৈরি হয় সাওরক্রাট। সাওরক্রাট প্রথম শ্রেণীর প্রোবায়োটিক, ফলে গাট হেলথ এর সুরক্ষায় এর উচ্চতা অভাবনীয়। জার্মান শব্দ সাওর মানে টক আর ক্রাওট মানে ভেষজ। ফার্মেন্টেড ক্যাবেজে তৈরী হয় ল্যাকটোবাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন বি ডি কে ইত্যাদি।
জার্মানরা এটাকে বলে ফ্যাট কাটার। পরিপাক প্রক্রিয়া শক্তিমান করতেও সাওরক্রাট অনন্য। দেখতে খুব সাধারন মনে হলেও এটা প্রকৃতির এক অমূল্য আশীর্বাদ। ভগ্নস্বাস্থ্য দুর্বল দেহে শক্তি বর্ধনে শক্তিমান ভূমিকা দেখে কিং কলেজ অব লন্ডন এটাকে ন্যাচারাল লাভফুড বলে অভিহিত করে। ঔষধের জনক গ্রিক দার্শনিক হিপোক্র্যাট ২৪০০ বছর আগেই এটাকে ‘অদ্ভুত নিরাময়ী খাদ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। ন্যাচারোপ্যাথি মেডিসিনের জনক রোমান দার্শনিক সেবাস্তিয়ান নীয়েপ তার লেখায় সাওরক্রাওট কে তুলে ধরেছেন স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অনন্য উচ্চতায়। জানা যায় যে, সাওরক্রাট শক্তি যুগিয়েছিল নেপোলিয়ন বোনাপার্টের দুর্ধর্ষ সৈনিকদেরও, ক্যাপ্টেন কুক প্রতিবার সমুদ্র ভ্রমণে যেতে সঙ্গে করে নিতেন এই সাওরক্রাট। ৫০০ গ্রাম জার এ পাচ্ছেন। নরমাল ফ্রীজে রেখে দিলেই খেতে পারছেন ৪৫ দিন পর্যন্ত।
Category: Tags: ,
Sauerkraut
সাওরক্রাটের উদ্ভাবন ঘটেছিল প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে, চাইনিজ গ্রেটওয়াল তৈরির প্রাক্কালে। অক্লান্ত পরিশ্রম করে শ্রমিকেরা জরা ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছিল। দেশ সেরা হেকিমদের যুগান্তকারী গবেষণার ফসল এ সাওরক্রাওট। এটা সেবনে শ্রমিকের কালোজ্বর জনিত দুর্বলতা কেটে যায়, শক্তপোক্ত হয়ে কাজে ফিরে যেতে সক্ষম হয় ওরা। সাওরক্রাট যদিও জার্মান নাম, তবে ওর জন্মটা কিন্ত জার্মানীতে নয়, চায়নিজ ভূখন্ডে।
জন্মলগ্নে চায়নিজ নাম ছিল সুয়ানকাই, জার্মানে গিয়ে নাম বদলে হয়ে গেল সাওরক্রাট। জার্মানদের কারণেই বিশ্বনন্দিত হয়েছে, ফলে পরিচিতি পেয়েছে জার্মান নামেই। সাওরক্রাট তৈরি হয় বাধাকপি দিয়ে। মসলার ব্যবহার তেমন কিছু নেই বানানোর কারিশমাটাই আসল। সরিষা, বীটস, কাঁচা হলুদ, ক্যাপসিকাম, সবুজ পিয়াজ পাতা, আদা, রসুন ও খনিজ লবন, এসব সহযোগে ক্যাবেজ ফার্মেন্ট করা হয়, তৈরি হয় সাওরক্রাট। সাওরক্রাট প্রথম শ্রেণীর প্রোবায়োটিক, ফলে গাট হেলথ এর সুরক্ষায় এর উচ্চতা অভাবনীয়। জার্মান শব্দ সাওর মানে টক আর ক্রাওট মানে ভেষজ। ফার্মেন্টেড ক্যাবেজে তৈরী হয় ল্যাকটোবাসিল, ন্যাচারাল ভিনেগার, এনজাইম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন বি ডি কে ইত্যাদি।
জার্মানরা এটাকে বলে ফ্যাট কাটার। পরিপাক প্রক্রিয়া শক্তিমান করতেও সাওরক্রাট অনন্য। দেখতে খুব সাধারন মনে হলেও এটা প্রকৃতির এক অমূল্য আশীর্বাদ। ভগ্নস্বাস্থ্য দুর্বল দেহে শক্তি বর্ধনে শক্তিমান ভূমিকা দেখে কিং কলেজ অব লন্ডন এটাকে ন্যাচারাল লাভফুড বলে অভিহিত করে। ঔষধের জনক গ্রিক দার্শনিক হিপোক্র্যাট ২৪০০ বছর আগেই এটাকে ‘অদ্ভুত নিরাময়ী খাদ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। ন্যাচারোপ্যাথি মেডিসিনের জনক রোমান দার্শনিক সেবাস্তিয়ান নীয়েপ তার লেখায় সাওরক্রাওট কে তুলে ধরেছেন স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অনন্য উচ্চতায়। জানা যায় যে, সাওরক্রাট শক্তি যুগিয়েছিল নেপোলিয়ন বোনাপার্টের দুর্ধর্ষ সৈনিকদেরও, ক্যাপ্টেন কুক প্রতিবার সমুদ্র ভ্রমণে যেতে সঙ্গে করে নিতেন এই সাওরক্রাট। ৫০০ গ্রাম জার এ পাচ্ছেন। নরমাল ফ্রীজে রেখে দিলেই খেতে পারছেন ৪৫ দিন পর্যন্ত।
Weight

250g, 500g, 1kg

Scroll to Top