সতেজ থাকতে খাবেন সতেজ খাবার, শশার কিমচি – নেই তুলনা তার। একে তো দেশি কচি শশা, এরপর সেটাই যখন ফার্মেন্টেড হয় আর সাথে বয়ে আনে টকটক ঝাল ঝাল স্বাদ, নিঃসন্দেহে ওটা তখন প্রকৃতির আশীর্বাদ। যারা ডায়েত করেন, ওজন কমিয়ে নিজেকে শেইপ আপ রাখতে চান, প্রথমেই তারা শশার কথাটি ভাবেন। প্রতিদিন শশা খেতে ভালো নাও লাগতে পারে। তবে যখন ওটা ফার্মেন্টেড শশার কিমচি তখন আপনি এর আকর্ষনেই টেবিলে বসে যাবেন, স্বাদের কারনেই আপনি প্রতিদিন এটা খাবেন।
শশার কিমচি তে মসলার আধিক্য একদম থাকে না। সামান্য গচুগারু, রসুনের পেষ্ট আর সিজনিং, এতেই যেন পূর্ণতা নিয়ে সরব হয়ে ওঠে শশার কিমচি। সরব বলছি এ জন্য যে চিবানোর সময় মনে হয়, কিমচি দেখছি মুচুর মুচুর শব্দে কথা কয়। একে তো কিমচি, এরপর ওটা শশা, দূর করে অরুচি অবসাদ দূর করে দেয় কষা। যারাই প্রতিদিন শশার কিমচি খান, বুঝতে পারেন এটা প্রকৃতির অপরুপ